(আসলে আপনার প্রশ্নের উত্তর আপনার প্রশ্নের ভেতরই আছে। নিচে ছক করে তা দেখিয়ে দিলাম শুধু, আশা করি বুঝতে পারবেন।)
মিল
-
ক্যামেরা ও চোখ উভয়ের ভেতরই আলো প্রতিফলিত না হবার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা রয়েছে।
-
ক্যামেরা ও চোখ উভয়ের লেন্সই প্রয়োজন অনুসারে খুলে রাখা যায়।
-
ক্যামেরা ও চোখ উভয়ের জন্যই প্রতিবিম্ব গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় আলো প্রবেশ করতে দেওয়া হয়।
-
ক্যামেরা ও চোখ উভয়ের ক্ষেত্রেই উত্তল লেন্স ব্যবহৃত হয়, যা অভিসারী ক্ষমতাসম্পন্ন
-
ক্যামেরার ক্ষেত্রে অভিসারী লেন্সের মাধ্যমে প্রতিবিম্ব গ্রহণ করা যায়। চোখের কর্নিয়া, অ্যাকুয়াস হিউমার, ভিট্রিয়াস হিউমার, চক্ষু লেন্স ইত্যাদি অভিসারী লেন্সের মতো করে ক্রিয়া করে গঠন করে।
-
ক্যামেরা ও চোখ উভয়ের জন্যই লক্ষ্যবস্তুর প্রতিবিম্ব বাস্তব, উল্টো ও খাটো হয়।
অমিল
ক্যামেরা
|
চোখ
|
ভেতরে প্রবেশ করা আলোর প্রতিফলন না হবার জন্য একটি রুদ্ধ আলোক প্রকোষ্ঠ থাকে।
|
ভেতরে প্রবেশ করা আলোর প্রতিফলন না হবার জন্য কৃষ্ণগহব্বর নামক বিশেষ অংশ রয়েছে।
|
লেন্সের মুখ খোলার জন্য ক্যামেরার সাটার দরকার।
|
লেন্স খুলতে প্রয়োজন পেশিবহুল চোখের পাতা।
|
লেন্সের ফোকাস দুরুত্ব নির্দিষ্ট।
|
লেন্সের ফোকাস দুরুত্ব প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তনশীল।
|
ডায়াফ্রামের বৃত্তাকার ছিদ্রপথে আলো প্রবেশ করে।
|
কর্নিয়ার ছিদ্রপথে আলো প্রবেশ করে।
|
অভিসারী লেন্স থাকলেও কর্নিয়া, অ্যাকুয়াস হিউমার, ভিট্রিয়াস হিউমার ইত্যাদি ক্ষুদ্র অঙ্গাণু অনুপস্থিত।
|
কর্নিয়া, অ্যাকুয়াস হিউমার, ভিট্রিয়াস হিউমার, চক্ষু লেন্স ইত্যাদি আছে, যারা একত্রে অভিসারী লেন্সের মতো কাজ করে।
|
আলোক চিত্রগ্রাহী প্লেটে লক্ষ্যবস্তুর প্রতিবিম্ব ফেলা হয়৷
|
আলোক সুবেদী অক্ষপটে লক্ষ্যবস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়৷
|