মস্তিষ্কের বেশিরভাগ টিউমারের কারণ এখনও অজানা। যেসকল কারণে এই টিউমারের ঝুঁকি বাড়ে তার মধ্যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কতোগুলো ইনহেরিটেড অবস্থার সংশ্লিষ্টটা রয়েছে যানিউরোফাইব্রোমেটোসিস নামে পরিচিত। এছাড়াও রাসায়নিক বিভিন্ন পদার্থ, যেমন: ভিনাইল ক্লোরাইড , এপস্টাইন-বার ভাইরাস, এবং আয়োনিত তেজষ্ক্রিয়তার সংস্পর্শও এই টিউমারের কারণ হতে পারে। মোবাইল ফোন ব্যবহারের সাথে মস্তিষ্কের ক্যান্সারের ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও এর কোনো পরিষ্কার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রাথমিক টিউমারের যে দুটি প্রকারের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি তার মধ্যে রয়েছে মেনিনজিওমা(সাধারণত বেনাইন) এবং অ্যাস্ট্রোসাইটোমা, যেমন: গ্লিওবাস্টোমা। শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত প্রকারটি হচ্ছে মেডুলোব্লাস্টোমা । চিকিৎসক দ্বারা মস্তিষ্কের টিউমার নির্ণয়ে যেসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়ে তার মধ্যে রয়েছে কম্পিউটেড টমোগ্রাফি বা সিটি স্ক্যান, অথবাম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং বা এমআরআই। পরবর্তীতে বায়োপসির মাধ্যমে তা নিশ্চিত করা হয়। এসকল পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলাফল অনুসারে টিউমারের মারাত্মকতার মাত্রাকরা হয়।