1)Royal bengla tiger:রয়েল বেঙ্গল টাইগার তথা বাঘ আমাদের জাতীয় পশু।প্রথমেই পরিবেশগত দিকের কথা বলি, বাঘ, যাকে বলা হয় টপ গ্রিডেট অর্থাৎ সে মাংসাশী প্রাণীদের শীর্ষে। তাকে অনেকটা তুলনা করা যায় একটি বাগানের মালীর সঙ্গে। একজন মালী যেমন গাছপালা কেটে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখে, বাঘও তেমনি বনের প্রাণীদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখে। বনের ভারসাম্য বজায় রাখে।
স্থানীয় আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। সুন্দরবনকেন্দ্রিক পরিবেশবান্ধব পর্যটনের মূল আকর্ষণ বাঘ। এই বনে বাঘ আছে বলেই আমরা দেশি-বিদেশি পর্যটককে আকৃষ্ট করতে পারি। এটাকে যদি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পরিচালনা করতে পারি, তাহলে বৈদেশিক মুদ্রার পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে রেভিনিউ আয়ে একটা বড় ভূমিকা রাখতে পারে
2) Water lily:শাপলা বাংলাদেশের নদ-নদী, খাল-বিল, হাওড়-বাঁওড়, ভোবা-পুকুর প্রভৃতির আনাচে-কানাচে এত বেশি ফুটে থাকে যে, এ ফুলের মতো আর কোনো ফুল বাঙালিদের সানিধ্যে আসতে পারেনি। সেজন্যই শাপলা আমাদের জাতীয় ফুল। তা ছাড়া শাপলাই একমাত্র ফুল যা বিশ্বের আর কোনো দেশে আমাদের দেশের মতো দেখা যায় না।
3)Jackfruit ;কোনো দেশে একাধিক ফল থাকলেও এমন একটি ফলকে জাতীয় ফল হিসেবে নির্ধারণ করা হয় যেটির সঙ্গে ওই দেশের সংস্কৃতির যোগ আছে। এ ছাড়া আরও কিছু বিষয় থাকে জাতীয় ফল নির্ণয়ের ক্ষেত্রে। যেমন ফলটি স্থানীয়ভাবে সব স্থানেই পাওয়া যাবে। এসব বিষয় মাথায় রেখে একেক দেশে একেক ধরনের জাতীয় ফল নির্ধারণ করা হয়। একটি জাতির হাজার বছরের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে একটি ফলের যোগসূত্র থাকলে সেই ফল ওই অঞ্চলের মানুষের জাতীয় ফল হয়ে ওঠে। অনেকের মতে, এই কাঁঠালের আদিনিবাস বাংলাদেশ ও আশপাশের অঞ্চলে।
কাঁঠালকে জাতীয় ফলের মর্যাদা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই ফলের উপকারিতা ও পুষ্টিমানের কথাও বিবেচনা করা হয়েছে। শুধু মানুষই নয়, গবাদিখাদ্য হিসেবেও কাঁঠালের জুড়ি নেই। এই ফল বিভিন্ন রোগের দাওয়াই হিসেবেও কাজ করে। বাংলাদেশে ফলটির বাণিজ্যিক গুরুত্বও আছে।
4)Magpie:কোনো কিছু জাতীয় হিসেবে মর্যাদা পেতে হলে দুটি বিষয় প্রয়োজনঃ
এটি দেশের সর্বত্র পাওয়া যায় কি না।
এটিকে অন্য কোনো দেশ জাতীয় হিসেবে গ্রহণ করেছে কি না।
জাতীয় পাখি নির্বাচনের সময় শালিক, ঘুঘু এবং দোয়েলের মধ্যে প্রচণ্ড প্রতিদ্বন্দিতা চলছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দোয়েলই জিতে যায়। কারণ দোয়েল পাখিটিকে বাংলাদেশের সব স্থানে পাওয়া যায়। সেটা শহর, গ্রাম কিংবা বনজঙ্গলই হোক না কেন। শালিকও প্রায় সব জায়গায়ই পাওয়া গেলেও দোয়েলের সহজলভ্যতা একটু বেশি। এ কারণে দোয়েল আমাদের জাতীয় পাখির মর্যাদা পেয়েছে।বাংলাদেশের গ্রাম প্রধান দেশ।আর গ্রাম বাংলায় দোয়েল পাখিই বেশি দেখা যায়।এর সৌন্দর্যও অপূর্ব।আর তাই দোয়েল কেই জাতীয় পাখি করা হয়েছে॥
5)Mango tree
=====
--১০ এপ্রিল,১৯৭১ মেহের পুরের বৈদ্যনাথ তলার আম বাগানে বাংলাদেশর প্রথম সরকার গঠন,১৭ এপ্রিল,১৯৭১ শপথ বাক্য পাঠ করানো হয় তাই ২০১০ খ্রিস্টাব্দে সংসদে আম গাছকে জাতীয় গাছ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়।৩আম গাছের বৈজ্ঞানিক নাম--Mangifera indica
All answers are adapted from google/ internet.